Loading...
The Financial Express

বিএনপির ইশরাককে গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান

| Updated: December 13, 2022 19:57:50


ঢাকায় ১০ ডিসেম্বরের সমাবেশের প্রচার চালাতে রোববার পুরান ঢাকায় যান বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন। প্রচারের এক পর্যায়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে তার গাড়িতে হামলা হয়।ফাইল ছবি ঢাকায় ১০ ডিসেম্বরের সমাবেশের প্রচার চালাতে রোববার পুরান ঢাকায় যান বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন। প্রচারের এক পর্যায়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে তার গাড়িতে হামলা হয়।ফাইল ছবি

বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটি এবং ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সদস্য ইশরাক হোসেনকে সমাবেশ ঘিরে গোলযোগের ঘটনায় গ্রেপ্তার করতে অভিযানে নেমেছে পুলিশ।

বিএনপির সমাবেশের পরদিন ১১ ডিসেম্বর ইশরাকের বিরুদ্ধে যাত্রাবাড়ী থানায় মামলা করে পুলিশ। সেই মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করতে সোমবার রাতে তার বাসায় অভিযান চালানো হয়।

অভিযানের বিষয়টি জানাজানি হলে নতুন ওই মামলার তথ্য সামনে আসে। তবে অভিযানে তাকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ।খবর বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের।

জানতে চাইলে ঢাকা মহানগর পুলিশের ওয়ারী বিভাগের উপ কমিশনার জিয়াউল আহসান তালুকদার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “ইশরাকসহ এ মামলার অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে। তবে এখন পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি।"

১০ ডিসেম্বর বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় সমাবেশ ঘিরে এ নিয়ে মোট পাঁচটি মামলা হল। ওই সমাবেশের আগে বিএনপি অফিসের সামনে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনায় পল্টন, মতিঝিল, শাহজানপুর ও রমনা থানায় চারটি মামলা হয়, যাতে প্রায় আড়াই হাজার নেতাকর্মীকে আসামি করা হয়েছে।

যাত্রাবাড়ীর এ মামলায় বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর নেতাকর্মীদের  আসামি করে বলা হয়েছে, ১০ ডিসেম্বর বিএনপির সমাবেশের আগের রাতে গোলাপবাগ ট্রাফিক পুলিশ বক্সের সামনে তারা ‘গাড়ি ভাঙচুর’করে এবং সাধারণ মানুষের ‘চলাচলে বাধা’দেয়। খবর পেয়ে পুলিশ সেখানে গেলে তারা পুলিশের ওপর ‘হামলা চালায়’। পরে পুলিশ তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়, বিএনপি-জামায়াতের কর্মীরা তখন ‘ককটেল ফাটিয়ে’পালিয়ে যায়।

বোমাবাজির পাশাপাশি ভাঙচুর, পুলিশের কাজে বাধা এবং ‘হত্যার উদ্দেশ্যে’ পুলিশকে মারধরের অভিযোগে এ মামলায় ইশরাক হোসেনসহ ১৮ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা ‘আরো অনেককে’ আসামি করা হয়েছে। 

ওই ১৮ জনের মধ্যে বিএনপির মো. নবীউল্লাহ নবী, পাভেল শিকদার, মো. জামসেদুল আলম শ্যামল, মো. জাকির হোসেন জিকু, রাইসুল হাসান হবির নাম রয়েছে। এজাহারে জামায়াতের নেতা-কর্মীদের কথা বলা হলেও তাদের কারো নাম নেই।

Share if you like

Filter By Topic