চট্টগ্রামের শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে দুটি উড়োজাহাজের ইঞ্জিনে পাখির দেহাবশেষ খুঁজে পাওয়ায় নির্ধারিত সময়ে সেই ফ্লাইট ছেড়ে যায়নি।
বৃহস্পতিবার রাতে দুবাই ও মাস্কটগামী দুটি ফ্লাইটে এ ঘটনা ঘটে বলে বিমান বন্দরের পরিচালক উইং কমান্ডার ফরহাদ হোসেন জানান। খবর বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের।
তিনি বলেন, “গত রাতে (বৃহস্পতিবার) অবতরণের পর পোস্ট ফ্লাইট চেকের সময়ে ইঞ্জিনে পাখির দেহাবশেষ পাওয়া যায়। এজন্য রাতে আর উড়োজাহাজ দুটো ফ্লাই করেনি।”
এক প্রশ্নের জবাবে ফরহাদ বলেন, “ফ্লাইট এখানে নামার পরই বিষয়টি তাদের নজরে আসে। হয়ত এখানেই ইঞ্জিনে পাখি ঢোকার ঘটনাটি ঘটেছে।”
তবে রাতে অন্য উড়োজাহাজ চলাচল স্বাভাবিক ছিল জানিয়ে এই কর্মকর্তা বলেন, “উড়োজাহাজ দুটি আজ দুপুরে ছেড়ে যাবে। যাত্রীরা রাতে হোটেলে ছিলেন।”
এর মধ্যে ফ্লাই দুবাইয়ের একটি ফ্লাইট বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টায় শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে অবতরণ করে। রাত ৯টায় ১৮০ জন যাত্রী নিয়ে দুবাইয়ের উদ্দেশে রওনা হওয়ার কথা ছিল।
কাছাকাছি সময়ে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইট ২৫৪ জন যাত্রী নিয়ে চট্টগ্রাম থেকে মাস্কট যাওয়ার কথা ছিল। ওই ফ্লাইটের ইঞ্জিনেও পাখির দেহাবশেষ পাওয়ায় পরে যাত্রা বিলম্বিত হয়।