উৎপাদন অর্ধেকে নামার দাবি করে চিনি পরিশোধনকারী দুই শিল্পগ্রুপ সিটি ও ফ্রেশ এর জন্য গ্যাস সংকটকে দায়ী করছে। খবর বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের।
চিনির দাম চড়তে থাকার প্রেক্ষাপটে এর কারণ খতিয়ে দেখার অংশ হিসেবে শনিবার নারায়ণগঞ্জের মেঘনা নদীর তীরে অবস্থিত চিনি পরিশোধনকারী তিন কোম্পানির কারখানা পরিদর্শনে গিয়ে এমন তথ্য পেয়েছে জাতীয় ভোক্তা সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
অধিদপ্তরের প্রতিনিধি দল সকাল ১০টা থেকে বিকাল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত সিটি ও ফ্রেশ গ্রুপ এবং আবদুল মোনেম লিমিটেডের কারখানা পরির্দশন করে।
এসময় কারখানাগুলোর উৎপাদন ও বিপণনের তথ্য সংগ্রহ করে দলটি। এতে তারা উৎপাদন কমার তথ্য পেলেও মিল গেইটে সরকার নির্ধারিত দামের বেশি নেওয়ার তথ্য পায়নি বলে জানিয়েছেন পরিদর্শন দলের সদস্য জাতীয় ভোক্তা সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মাগফুর রহমান।
তিনি বলেন, “সিটি ও ফ্রেশ রিফাইনারির কাগজপত্র ঘেঁটে দেখা যায়, সক্ষমতার অর্ধেকে নেমেছে তাদের উৎপাদন। কোম্পানির লোকজন জানিয়েছেন, গ্যাস সংকটে উৎপাদন কমেছে।“
পরিদর্শনে যাওয়া আরেক কোম্পানি আবদুল মোনেমের উৎপাদন স্বাভাবিক রয়েছে বলে তারা দেখতে পেয়েছেন।