একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ


বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম | Published: January 01, 2023 14:07:29 | Updated: January 01, 2023 21:00:37


একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ

এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ করা হয়েছে।

শিক্ষার্থীরা ভর্তির ওয়েবসাইটে (www.xiclassadmission.gov.bd) এ ফলাফল দেখতে পারবেন।

প্রথম ধাপে সাড়ে ১৩ লাখের বেশি শিক্ষার্থী অনলাইনে ভর্তির আবেদন করেন। এর মধ্যে ভর্তির জন্য মনোনীত হয়েছেন ১২ লাখ ৭৮ হাজার শিক্ষার্থী।

নয়টি শিক্ষা বোর্ড এবং মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এ বছর মাধ্যমিক ও সমমানের পরীক্ষায় পাস করেছে ১৭ লাখ ৪৩ হাজার ৬১৯ জন। তাদের মধ্যে ২ লাখ ৬৯ হাজার ৬০২ জন শিক্ষার্থী জিপিএ ৫ পেয়েছে।

দেশে সরকারি-বেসরকারি কলেজ মিলিয়ে একাদশ শ্রেণিতে ২৫ লাখের মত শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ রয়েছে। সেই হিসেবে এসএসসিতে উত্তীর্ণ সব শিক্ষার্থীই ভর্তির সুযোগ পাবেন।

এবারও ফলাফলের ভিত্তিতে তিন ধাপে একাদশে ভর্তির আবেদন প্রক্রিয়া চলছে। সমান জিপিএপ্রাপ্তদের ক্ষেত্রে সর্বমোট প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে মেধাক্রম নির্ধারণ করা হচ্ছে।

প্রথম পর্যায়ে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের ৩২৮ টাকা ফি জমা দিয়ে আগামী ১ জানুয়ারি থেকে ৮ জানুয়ারির মধ্যে নির্বাচন নিশ্চায়ন করতে হবে। শিক্ষার্থীরা নিশ্চায়ন না করলে প্রথম পর্যায়ের নির্বাচন ও আবেদন বাতিল হবে এবং তাকে পুনরায় ফিসহ আবেদন করতে হবে। 

আগামী ৯ ও ১০ জানুয়ারি রাত ৮টা পর্যন্ত দ্বিতীয় পর্যায়ের আবেদন গ্রহণ করা হবে। পছন্দক্রম অনুযায়ী প্রথম মাইগ্রেশনের ফল প্রকাশ করা হবে ১২ জানুয়ারি। একই দিনে দ্বিতীয় পর্যায়ে আবেদনের ফল প্রকাশ করা হবে। দ্বিতীয় পর্যায়ের শিক্ষার্থীর নির্বাচন নিশ্চায়ন চলবে ১৩ ও ১৪ জানুয়ারি। 

তৃতীয় পর্যায়ের আবেদন গ্রহণ করা হবে ১৬ জানুয়ারি। পছন্দক্রম অনুযায়ী দ্বিতীয় মাইগ্রেশনের ফল প্রকাশ করা হবে ১৮ জানুয়ারি। একইদিনে তৃতীয় পর্যায়ের আবেদনের ফল প্রকাশ করা হবে। তৃতীয় পর্যায়ের শিক্ষার্থীর নির্বাচন নিশ্চায়ন চলবে ১৯ ও ২০ জানুয়ারি।

এরপর আগামী ২২ থেকে ২৬ জানুয়ারি একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি প্রক্রিয়া চলবে। এরপর ১ ফেব্রুয়ারি থেকে বিভিন্ন কলেজ ও মাদ্রাসায় একাদশ শ্রেণিতে ক্লাস শুরু হবে। 

একাদশে ভর্তির ক্ষেত্রে এবার মোট ৯৩ শতাংশ আসন সকলের জন্য উন্মুক্ত থাকবে, যা মেধার মাধ্যমে নির্বাচিত হবে।

২ শতাংশ আসন শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও অধীনস্থ দপ্তর বা সংস্থায় কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সন্তানদের জন্য এবং মোট আসনের ৫ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের জন্য এবং সংরক্ষিত থাকবে। এসব আসনে শিক্ষার্থী না থাকলে সেখানে মেধা কোটার মাধ্যমে ভর্তি করা হবে।

Share if you like